মঙ্গলবার ১৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
শিরোনাম

‘জাতীয় সংগীত’ নিয়ে মন্তব্য করে নতুন বিতর্কে নোবেল

বিনোদন ডেস্ক:   শুক্রবার, ০২ আগস্ট ২০১৯     492 ভিউ
‘জাতীয় সংগীত’ নিয়ে মন্তব্য করে নতুন বিতর্কে নোবেল

ছবি -ইন্টারনেট

ভারতের জি বাংলার গানবিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘সা রে গা মা পা-২০১৯’ তে প্রীতমের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় রানার্সআপ অর্থাৎ তৃতীয় হয়েছেন তিনি।
এ নিয়ে কলকাতা ও বাংলাদেশের নোবেলভক্তদের যখন দুঃখের শেষ নেই তখনই নতুন এক বিতর্কে জড়ালেন এই শিল্পী।

‘সা রে গা মা পা ২০১৯’ এ অংশ নিয়ে পুরো শো জুড়েই আলোচনায় ছিলেন বাংলাদেশের ছেলে নোবেল। তবে এবার হলেন সমালোচিত।
‘জাতীয় সঙ্গীত’ কে অপমান করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।

অভিযোগ উঠেছে, এক লাইভ সাক্ষাতকারে জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সেই সাক্ষাতকারে নোবেল বলেছেন,‘রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সঙ্গীত ‘আমার সোনার বাংলা’ যতটা না দেশকে প্রকাশ করে তারচেয়ে কয়েক হাজার গুণ বেশি প্রকাশ করেছে প্রিন্স মাহমুদের লেখা ‘বাংলাদেশ’ গানটি।
উল্লেখ্য, সারেগামাপা এর গ্রান্ড ফিনালেতে প্রিন্স মাহমুদের লেখা ও সুর করা আর জেমসের কণ্ঠে জনপ্রিয় হওয়া ‘বাংলাদেশ’ গানটি গেয়েছিলেন নোবেল। এছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে আইয়ুব বাচ্চুর ‘সেই তুমি’ ও প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গান ‘আমি বাংলায় গান গাই’ গেয়েছিলেন তিনি।

গ্রান্ড ফিনালেতে ‘বাংলাদেশ’ গানটি গাওয়া প্রসঙ্গে নিজের আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে গিয়ে নোবেল এ কথা বলে এমন বিতর্কের জন্ম দিলেন নোবেল।
নোবেলেরর মন্তব্য শুনে অনেকেই তার উপর অভিযোগ তুলেছেন ‘জাতীয় সঙ্গীত’ কে অপমান করেছেন নোবেল।
ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় চলছে। কোনো গানই জাতীয় সঙ্গীতের সমতুল্য নয় বলে জানিয়েছেন নেটিজেনরা।

নেটিজেনদের অনেকেই লিখেছেন, এমন বোকামো নোবেল থেকে আশা করা যায় না। জাতীয় সংগীত অতুলনীয়। এটা শুধু সংগীতই নয় বাংলাদেশের প্রাণ। তার এভাবে তুলনা করাই অনুচিত ছিল। এসব মন্তব্যই শেষ নয় অনেকে এর জন্য নোবেলকে ক্ষমা চাইতে বলছেন। বেশ ক্ষুব্ধ হয়ে তার বিচারও দাবি করেছেন কেউ কেউ।
অবশ্য নোবেলকে নিয়ে সমালোচনা ও বিতর্ক এটাই প্রথম নয়। এর আগেও গান গাওয়ার আগে গীতিকার ও সুরকারের নাম না বলায় বেশ নিন্দিত হয়েছিলেন নোবেল।
এছাড়াও এক সাক্ষাতকারে তারকা ব্যান্ডশিল্পী জেমসের ম্যানেজারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন নোবেল।
নোবেল দাবি করেছিলেন, জেমসের গাওয়া তুমুল জনপ্রিয় ‘পাগলা হাওয়া’ গানটি ‘সা রে গা মা পা’র মঞ্চে গাওয়ার পরেও প্রচার করা সম্ভব হয়নি। জেমসের ম্যানেজারই নাকি তাকে ফোন করে গানটি টেলিকাস্ট করতে নিষেধ করেন।
তবে নোবেলের সে দাবির সত্যতা পাওয়া যায়নি।

সেই সাক্ষাতকারের ঘটনাটি এবার সামনে এনে জেমসভক্তরা প্রশ্ন করছেন, পাগলা হাওয়া গানটি টেলিকাস্ট না করতে দিলে কোন বা কার অনুমতি নিয়ে নোবেল সেদিন জেমসের ‘বাংলাদেশ’, ‘বাবা’, ‘মা’ গানগুলো সারেগামাপা অনুষ্ঠানে গেয়েছেন?

সূত্র- যুগান্তর

Facebook Comments Box
বিষয় :
advertisement

Posted ৯:৫৭ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ০২ আগস্ট ২০১৯

Sylheter Janapad |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  
সম্পাদক ও প্রকাশক
গোবিন্দ লাল রায় সুমন
প্রধান কার্যালয়
আখরা মার্কেট (২য় তলা) হবিগঞ্জ রোড, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
ফোন
+88 01618 320 606
+88 01719 149 849
Email
sjanapad@gmail.com