এই ঘটনার রেশ ধরে পরদিন আব্দুল আলী পক্ষের ৬ টি ঘরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করে সাদ্দাম হোসেনের পক্ষের লোক। পরে শিক্ষক আব্দুল আলীর ভাই শফিকুল ইসলাম বাদি হয়ে ১৫ আগষ্ট একই গ্রামের সামছু মিয়ার ছেলে সাদ্দাম হোসেন, ওছন আলীর ছেলে শরিফ উদ্দিনসহ আরো আসামী করে শাল্লা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৭জনকে গ্রেফতার করে। এরপর থেকে গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে ।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ফয়জুল্লাপুর গ্রামের গাবুদ্দিন মিয়ার ছেলে মোঃ কাউসার মিয়া, আবুল মোতালিবের ছেলে দুদু মিয়া, তার সহোদর সুজন মিয়া, খোকন মিয়া, সাজু মিয়ার ছেলে মোরশিদ কামাল, বাচ্ছু মিয়ার ছেলে সাদ্দাম হোসেন ও আজির হামজার ছেলে মোঃ ফুল মিয়া ।
এ বিষয়ে শাল্লা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আশরাফুল ইসলাম জানান, “মামলার বাদি-বিবাদি আপন ভায়রা-শ্যালক, তাদের মধ্যে ফসল রক্ষা বাঁধের পিআইসি’র টাকা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে সংঘর্ষ ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। মামলা হয়েছে ৭ জন আসামী গ্রেফতার হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে ।”
Posted ১১:১৩ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১৮ আগস্ট ২০১৯
Sylheter Janapad | Sylheter Janapad