ছবি: নিহত তারেক আহমদ
ছাতকে একটি বাড়ির কেয়ারটেকার তারেক আহমদ হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িতদের এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। ঘটনার ৩ সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও খুনীরা রয়েছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে। আলোচিত এ হত্যাকান্ডে জড়িতরা গ্রেফতার না হওয়ায় তারেকের পরিবারের মধ্যে বিরাজ করছে হতাশা। নিহতের পিতা মুজিবুর রহমানের দাবী, পরিকল্পিত ও নির্মমভাবে তার পুত্রকে হত্যা করা হয়েছে। খুনীর অর্থ-বিত্তশালী বলে তারা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
২৭ জুলাই গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তারেক আহমদ নিখোঁজ হয়। ২৮ জুলাই নিখোঁজ তারেকের পিতা মুজিবুর রহমান ছাতক থানায় একটি জিডি(নং- ১২৫৯) করেন।
নিখোঁজের ১০দিন পর ৫ আগষ্ট সন্ধ্যায় উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের সুহিতপুর গ্রামের হাওর থেকে তারেক আহমদের কংকালসার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। লাশের পাশে থাকা একটি কালো রংয়ের শার্ট দেখে তারেকের বাবা তার ছেলের লাশ শনাক্ত করেন।
নিহত তারেক আহমদ দক্ষিন সুনামগঞ্জ উপজেলার ডিগারকান্দি গ্রামের মুজিবুর রহমানের পুত্র। সে ছৈলা-আফজলাবাদ ইউনিয়নের বানারশিপুর গ্রামের মবশ্বির আলীর পুত্র জামাল উদ্দিনের মালিকানাধিন গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্ট সংলগ্ন সুহিতপুর গ্রামের সালাম ব্রাদার্স নামীয় একটি বহুতল বাড়িতে পরিচ্ছন্ন কর্মীর কাজ করতো।
Posted ১১:৪৬ অপরাহ্ণ | সোমবার, ১৯ আগস্ট ২০১৯
Sylheter Janapad | Sylheter Janapad